অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি ময়মনসিংহ সার্কেলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

নিজস্ব সংবাদদাতা : অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি. ময়মনসিংহ সার্কেল ও এর আওতাধীন ছয়টি অঞ্চলের (ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, জামালপুর, নেত্রকোনা ও শেরপুর) সমন্বিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান-২০২৪ গত ৯ মার্চ শনিবার জামালপুর লুইজ ভিলেজ পার্কে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি ছিলেন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি. এর এমডি ও সিইও মো: মুরশেদুল কবীর। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এমডি এবং সিইও মোঃ মুরশেদুল কবীর এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি. ময়মনসিংহ সার্কেলের মহাব্যবস্থাপক মোঃ সামছুল আলমের সভাপতিত্বে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি অনুষ্ঠানের দিনব্যাপী আনন্দঘন আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন মহাব্যবস্থাপক জনাব এ.কে.এম শামীম রেজা, মহাব্যবস্থাপক মো: আমিনুল হক, মহাব্যবস্থাপক হোসাইন ঈমান আকন্দ, মহাব্যবস্থাপক মোঃ আতিকুর রহমান সিদ্দিকী, মহাব্যবস্থাপক মোঃ নুরুল হুদা, মহাবস্থাপক মোঃ আবু হাসান তালুকদার, জনতা ব্যাংক পিএলসি এর প্রধান কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক রুহিয়া আকতার। অগ্রণী ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউ এর পরিচালক ও উপমহাব্যবস্থাপক মো: রেজাউল করিমসহ প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন ডিভিশন ও কর্পোরেট শাখার উপমহাব্যবস্থাপক, সহকারী মহাব্যবস্থাপকগণ, ময়মনসিংহ সার্কেলাধীন সকল অঞ্চলের অঞ্চল প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক, বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও তাদের পরিবারবর্গ। এছাড়া অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি. এর অবসর প্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপকসহ বিভিন্ন স্তরের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও তাদের পরিবারবর্গও উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। আকর্ষণীয় মার্চ পাস্ট ও জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে ক্রীড়ানুষ্ঠানের উদ্ভোধনের পর বিভিন্ন ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে অনুষ্ঠানের সভাপতি মহাব্যবস্থাপক মো: শামসুল আলম অন্যান্য অতিথিবৃন্দকে সাথে নিয়ে ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অর্জনকারীদের হাতে মেডেল ও ট্রফি তুলে দেন। র‌্যাফল ড্র ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান -২০২৪ এর সফল সমাপ্তি ঘটে। এ প্রসঙ্গে সমাপনী বক্তব্যে ময়মনসিংহ সার্কেলের মহাব্যবস্থাপক মোঃ শামছুল আলম বলেন-এ ধরনের আয়োজন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি. এর জন্য একটি মাইলফলক। এর মাধ্যমে সার্কেলাধীন সকলের মধ্যে সৌহার্দ, ভ্রাতৃত্ববোধ ও আন্তরিকতা বৃদ্ধি পাবে, যা অগ্রণীর অগ্রযাত্রায় নিরবিচ্ছিন্ন অবদান রাখবে।