গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে নাগরিক ঐক্যের প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রউফ মান্নান বলেন- সংস্কারের আগে আন্তর্জাতিক আদালতে দন্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের (বিচারের মাধ্যমে)দ্রুত ফাঁসি ও সাজা নিশ্চিত করুন। কালক্ষেপন করলেই মহা বিপদের সম্ভাবনা।
এই প্রক্রিয়া যত দ্রুত সম্পন্ন হবে, ততোই এই দেশের জন্য মঙ্গল। রাষ্ট্রীয় সংস্কারগুলো এখন সেল্ফে তুলে রাখুন। ভারতীয় বিজেপি সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ দখল করার যে আগ্রাসন, সেটা বন্ধ করতে হলে এই মুহূর্তে প্রথম কাজটি হলো দন্ডপ্রাপ্ত আসামীদের ফাঁসি কার্যকর করা। যারা জেলে বিচারাধীন আছেন অথবা দেশের বাহিরে আছেন তাদেরকে সত্তর ফাঁসি (বিচারিক মাধ্যমে) কার্যকর করতে হবে।
যদি এই প্রক্রিয়া দেরি হয় তাহলে, অন্তর্বর্তী সরকার সহ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনাতা ও রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা-নেত্রী সহ অসংখ্য মুসলিম জনতাকে মুসলিম নিধনের কারিগর শেখ হাসিনা ও মোদি বিনা বিচারে ফাঁসিতে ঝুলবে।
তড়িৎ গাতিতে যা সিদ্ধান্ত নিতে হবে-
১। এই মুহূর্তে পাকিস্তানের সাথে সামরিক ও বানিজ্যিক চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়া।
২। চীন, ইরান ও তুরস্ক সহ সকল মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে সামরিক চুক্তি করতে হবে।
৩। ভারতের মনিপুর ও মিজোরাম সহ খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সাথে ঐক্যবদ্ধ থাকার ঘোষনা দিতে হবে।
৪। চুপ্পুকে এই মুহূর্তে রাষ্ট্রীয় পদ থেকে অপসারণ করা একান্ত জরুরী। নইলে সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করা অসম্ভব হবে।
উল্লেখিত বিষয়ে সহমত পোষণ করলেই কেবল বাংলাদেশের জনগণ শান্তিতে থাকতে পারবে। আমরা মরতে জানি। প্রয়োজনে ১৮ কোটি জনগণ ভারতকে মোকাবেলা করতে প্রস্তুত।
১৯৪৭ সালের আগে থেকেই ভারত তৎকালীন পাকিস্তানের ২ অংশকে অস্থিতিশীল করার জন্য কংগ্রেসের সভাপতি জহুরলাল নেহেরু, সর্দার পেটেল সহ কংগ্রেসের নেতৃবৃন্দ দেশ ভাগে ষড়যন্ত্র করেছিল,যা এখনো অব্যাহত আছে। তাই আমাদের সদাসতর্ক ও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে