প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

আমি মো. আব্দুল কুদ্দুছ। আমারই ক্রয়কৃত জায়গার গাছ কাটাতে কেন্দ্র করে একটি মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে মো. দুলাল উদ্দিন। আমার ছোট ছেলে চাকরির সুবাধে বাইরে ছিলো তাকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করানো হয়েছে সংবাদটিতে, যা আমার দৃষ্টিগোছর হয়েছে। সংবাদটি মিথ্যা ভিত্তিহীন এবং বানোয়াট। আমাদের সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে গত ৫ নভেম্বর দৈনিক আলোচিত জামালপুর পত্রিকায় “কৈডোলায় জোড়পূর্বক বসত বাড়ির গাছ কেটে নেয়ায় থানায় অভিযোগ” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদে উল্লেখ করা হয়, আমি নাকি দুলাল হোসেনের বসত বাড়ির গাছ ভাড়াটিয়া লোকজন নিয়ে কর্তন করেছি। এই ঘটনায় একটি মিথ্যা অভিযোগও দায়ের করেছে সে। আমাদের বিরুদ্ধে দুলাল হোসেনের বিভ্রান্তি ছড়ানোর পুুর্বেই আমার ক্রয়কৃত এবং পৈত্রিক জমি বুঝিয়ে না দেয়ায় জামালপুর সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। এরই পাল্টা জবাবের ফলশ্রæতিতে তার এমন সংবাদ প্রকাশ করানো ও অভিযোগ দায়ের করা। প্রকৃতপক্ষে মুল ঘটনা হচ্ছে, দুলাল হোসেন সম্পর্কে আমার ছোট ভাই। সে ভূমিলোভী এবং মামলাবাজ ও অত্যন্ত দাঙ্গাপ্রিয় লোক বটে। আমি একজন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য। জামালপুর সদর থানাধীন শাহবাজপুর ইউনিয়নের অর্ন্তগত কৈডোলা মৌজাস্থ খতিয়ান নং-৬৯০, দাগ নং-৭৪৯, শ্রেনী-নামা, ১ একর ৪১.৬ শতাংশ ভূমি আমি পৈত্তিক সূত্রে ও ক্রয় সূত্রে ভোগ দখল করে আসছি। আমি দিন যাবৎ চাকুরীর সুবাধে বাড়ীর বাহিরে থাকার সুযোগে তারা আমার সাব কাওলাকৃত ভূমিটি বেআইনী ভাবে বেদখল করার জন্য সুযোগ সন্ধান করিতে থাকে এবং নিজের বলিয়া দাবী করিতে থাকে। তার এমন আচরণের ফলে এবং তার অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে আমি জামালপুর সদর থানাতে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। আমার জমির গাছ আমি কেটেছি এতে দুলাল হোসেনের বাধা বা আপত্তি করার প্রশ্নই উঠেনা। অথচ সংবাদদাতাদের ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করিয়ে আমাকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে। এমন সংবাদের আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী
মো. আব্দুল কুদ্দুস
পিতা- মৃত সামাদ সরকার
সাং- উত্তর কৈডোলা, শাহবাজপুর, জামালপুর।