মোহাম্মদ আলী: যোগ্যতা ও জন সমর্থন থাকা সত্বেও শুধুমাত্র আর্থিক বিনিময় না করায় আওয়ামী লীগের কমিটিতে ঠায় হয়নি বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আওয়ামীমনা মঞ্জিলের। পক্ষান্তরে যার বাপ দাদা কখনো আওয়ামী লীগ করেনি বা আওয়ামী লীগের নাম নেয়নি তার হাতে দেওয়া হয়েছে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব! জামালপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বরাবর এমন অভিযোগ করেছেন, বকশিগঞ্জ উপজেলার সূর্যনগর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মুহাম্মদ আলীর ছেলে বকশিগঞ্জ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শেখ মঞ্জিল। এব্যাপারে মঞ্জিল বলেন, আমি একজন আওয়ামী পরিবারের সন্তান। আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। এছাড়া আমার বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে আমি আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে এসেছি। আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছি। আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করতে সাবেক মরহুম এড.দেলোয়ার হোসেন, কামাল চৌধুরী পরে বর্তমান এমপি আবুল কালাম আজাদের পক্ষে কাজ করেছি। অথচ আমার মতো প্রার্থীকে আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি না করে টাকার বিনিময়ে এক অযোগ্য, অক্ষম, এলাকায় যার বিন্দুমাত্র প্রভাব বা গ্রহণযোগ্যতা নেই, তার হাতে দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের আগামীর নেতৃত্ব। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এমন সাংগঠনিক পরিপন্থী কর্মকাণ্ডের আমি প্রতিবাদ করেছি কিন্তু কেউ আমার কথা শুনেনি। এলাকাবাসী জানান, ২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোজারেফের চাইতে মঞ্জিলের প্রভাব ও গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। তাকে সভাপতি করা হলে এওয়ার্ড কমিটি আরও শক্তিশালী হতো।