নিজস্ব প্রতিনিধি: জানা গেছে, সকালে শীত কিছুটা কম অনুভূত হয়। প্রতিদিনের মতোই কাজে বেরিয়েছে খেটে খাওয়া মানুষজন। শীত কম থাকায় নদীতে নৌকা নিয়ে সাতসকালেই খেলা করছে শিশু-কিশোররা। আর নদীর জলেই গৃহস্থালীর কাজ সারছেন গৃহবধূরা।
স্থানীয় দিনমজুর রুস্তম আলী বলেন, সকালে কুয়াশা ও শীত কিছুটা কমেছে। তবে রাতে শীত বাড়তে পারে। সরকার শীতের কাপড় ও কম্বল দিলে আমরা খুব শান্তি পাইতাম। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মেহনাজ ফেরদৌস বলেন, সরকারিভাবে দুস্থদের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরও বিতরণ চলবে।