ঝিনাইগাতী সংবাদদাতা : শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলায় রাজনৈতিক তকমা লাগিয়ে ভূয়া পরিচয় দিয়ে সিন্ডিকেট করে দেদারছে চাঁদাবাজি করে আসছে জিয়া। জানা গেছে সে ঝিনাইগাতীতে বিয়ে করে জামালপুর একটি জায়গায় বহদিন বসবাস করে নতুন করে ঝিনাইগাতীতে এসে শুশুরবাড়িতে আশ্রয় নেয়। এখানে এসে প্রথমে ভূয়া পশু ডাক্তার, তৎকালীন সময়ে উপজেলা কৃষকলীগের ভূয়া আহবায়ক, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, বিগত সময়ের মন্ত্রী, এমপি সচিব, উপসচিব ডিসি,এসপির সাথে ভালো সম্পর্কর দোহাই দিয়ে নাম ভাঙ্গিয়ে করে সাধারণ মানুষ ও ভূক্তভোগীদের সাথে প্রতারণা সহ নানা অপকর্ম করে আসছে দীর্ঘদিন থেকে। তার ভয়ে কেহ মুখ খোলার সাহস পায় না। কেই মুখ খুললেই তাকে মিথ্যা মামলা, হয়রানী করার তকমা লাগিয়ে দিয়ে ধান্দা করার চেষ্টা করে। ইতি মধ্যে তার নামে কয়েকটি মামলা চলমান রয়েছে জেলও খেটেছেন। ২০১৬ সালে উপজেলা আইন শৃঙ্ভলা সভায় তার নামে চাঁদাবাজি রেজুলেশন করা হয়। সম্প্রতি থানায় টাকা নেওয়ার অভিযোগে গণদালাইয়ের শিকার হয় জিয়া সিন্ডিকেট। এর পরও আওয়ামী সরকারের দোসরদের সাথে তার অবাধে ছিল চলা ফেরা। ৫ই আগস্টের পর মুখোশ উম্মেচন হতে থাকে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সাংবাদিকতার পরিচয়ে বিএনপির ছাঁয়ার তলে আসতে চাইলে শুরু হয় কর্মীদের মধ্যে কোলাহল আলোচনা সমালোচনা। প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তাদের সাথেও তার ফোনে আলাপ চারিতা চলেবলে তথ্য ও সখ্যতা আছে তার সত্যতা পাওয়া গেছে। তাদেরকেই ব্যবহার করে চলে মূলত চাদাঁবাজি। তার বিরুদ্ধে শেরপুর সদর সহ চলছে চাদাঁবাজি কে এই জিয়া শিরোনামে সংবাদ ছাপা হলেও সে কাউকে কর্ণপাত না করে চাদাঁবাজির মহৎসব চালিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে ওসি আল আমিন জানান মাদক,চাদাঁ, চোরাচালান অবৈধ ও অ সামাজিক কাজে কোন আপোষ নয় তাদেরকে আইনের আওতায় আনা পুলিশের মূল দাায়িত্ব বলে জানান। সাধারণ মানুষ তার অপকর্মের জন্যে আইনের আওতায় আনার আহব্বান করেছেন ভূক্তভোগী জনতা।
ঝিনাইগাতীতে রাজনৈতিক তকমা ও ভূয়া পরিচয় দিয়ে দেদারছে চাঁদাবাজি করছে জিয়া
