মোহাম্মদ আলী : “জামালপুর বিআরটিএ এখন দালালমুক্ত”! বেড়েছে গ্রাহক সেবার মান। কমেছে ভোগান্তি। সেবা প্রত্যাশীরা এখন কোনোরকম হয়রানি ছাড়াই সরাসরি সেবা নিতে পারছেন। তাছাড়া আমার দরজা তো সবার জন্য সবসময় খোলা। হউক সে লুঙ্গি পড়া বা প্যান্ট পড়া।
বৃহস্প্রতিবার, এভাবেই দৈনিক আজকের জামালপুর পত্রিকার আয়নায় বিআরটিএ’র চিত্র তুলে ধরেন জামালপুর বিআরটিএ’র সহকারী পরিচালক, মোঃ আবু নাঈম।
আপনি জামালপুর বিআরটিএ’র সহকারী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর গ্রাহক সেবায় কি কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে?এমন প্রশ্নের জবাবে মোঃ আবু নাঈম বলেন, আমি জামালপুর বিআরটিএ’র দায়িত্ব নেওয়ার থেকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার চেষ্টা করে আসছি। তারই ধারাবাহিকতায় দুর্ঘটনারোধে চালকদের গাড়ি চালনায় সচেতনতা বৃদ্ধি ও সড়ক আইন মেনে চলতে বিভিন্ন সভা সেমিনার এবং প্রচার প্রচারণা চালিয়ে আসছি। এছাড়া গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষে গ্রাহকদের কোনো ফাইল যেন পেন্ডিং না থাকে ( বিশেষ করে লাইসেন্স ও ফিটনেস) সেবিষয়ে পদক্ষেপ নিয়েছি। গ্রাহকরা যেন সেবা নিতে এসে ফিরে না যায় সেবিষয়টি নিশ্চিত করতে দায়িত্ব বন্টন করে দিয়েছি।
তিনি আরও বলেন, আমি আসার পর গ্রাহকরা সরাসরি সেবা নিতে পারছেন। কোনো মাধ্যম বা দালালের প্রয়োজন হয় না। ফলে জামালপুর বিআরটিএ এখন দালালমুক্ত? তাছাড়া আমার দরজা তো সবার জন্য সবসময় খোলা। হউক সে লুঙ্গি পড়া বা প্যান্ট পড়া।