নকলা সংবাদদাতা : শেরপুরের নকলা উপজেলায় সোমবার ১১ মার্চ সকাল ১১ ঘটিকার সময় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের সামনে মুক্তিযোদ্ধাদের মানব বন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল মুনসুর এর সাথে গত ৫ মার্চ তারিখে সাংবাদিক শফিউজ্জামান রানার অশোভনীয় আচরণ হয়।
জানা গেছে, ঐ দিন রানা উপজেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া উম্মুল বানিন এর অফিসে তথ্য চাইতে গিয়েছিল। অফিস সহকারী শিলা বেগমসহ অফিসের অন্যান্যদের সাথে তথ্য নিয়ে বাক-বিতন্ডা হয়। ইহা ইউ এন ও মহোদয়ের দৃষ্টিগোচর হয়। সাংবাদিক রানাকে সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবুল মুনসুর বাহিরে চলে যেতে বললে সাংবাদিক রানা তা প্রত্যাখ্যান করে। এদিকে অতিরিক্ত ভূমি কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সিহাবুল আরিফ ঘটনাস্থলে ইউ এন ও এর অফিস কক্ষে আসেন। নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সিহাবুল আরিফ ইউ এন ও সাদিয়া উম্মুল বানিনকে বাদী করে ভাম্যমান আদালত বসিয়ে অফিস কক্ষে সাংবাদিক রানার বিচার করেন। তাকে ৬ মাসের জেল এবং ১০০০ হাজার টাকা জরিমাণা ধার্য করেন। অনাদায়ে আরও ১ মাসের জেল ধার্য করা হয়। মানব বন্ধনে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সদস্যবৃন্দ, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও সংস্কৃতি পরিষদ, নকলা উপজেলা সার ডিলার এসোসিয়েশন, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ঐক্য পরিষদ। মুক্তিযোদ্ধারা সাংবাদিক রানার যথাপোযুক্ত বিচার দাবি করে বক্তব্য প্রদান করেন। সাংবাদিক শফিউজ্জামান রানা এখনও শ্রীঘরে।