গত ১৬ ফেব্র“য়ারী “মেলান্দহ উপজেলার দেবের ছড়া কারিগরি স্কুল এন্ড বিএম কলেজে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ” শিরোনামে দৈনিক সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন ও দৈনিক অভিযোগ বার্তাসহ বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকৃত ঘটনা এই যে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারী ৪৯ জন শিক্ষার্থীর বিদায় অনুষ্ঠান হয় বিকেল পর্যন্ত। বিদায় অনুষ্ঠান শেষ করে ৪৬ জন শিক্ষার্থীর এডমিট কার্ড নিয়ে যার যার বাড়ি চলে যায়। ৩ জন শিক্ষার্থী কার্ড নিতে আসে নাই। এরমধ্যে একজন ছিলো সাংবাদিকের ছেলে। আরেক ছিলেন যে অভিযোগ দিয়েছেন তিনি এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক। যে অভিভাবক অভিযোগ করেছেন তিনি শিক্ষার্থী ছাড়াই এডমিট কার্ড দিতে চাইলে প্রতিষ্ঠান কতৃপক্ষ বকেয়া পরিশোধের রশিদ দেখতে চাইলে তিনি ঝগড়া শুরু করেন। একপর্যায়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। মেলান্দহের উজ্জল সাংবাদিকের ছেলে নবম -দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় প্রতিষ্ঠানের কোনো বেতন-ভাতা ছাড়ায় অধ্যয়ন করে আসছিল। গত ১৪ ফেব্রুয়ারী ওই সাংবাদিকসহ কয়েকজন সাংবাদিক প্রতিষ্ঠানে যায় তার ছেলের এডমিট কার্ড নেওয়ার জন্য। এডমিট কার্ড দিতে দেরি হওয়ায় তিনিসহ তার সাথে থাকা সাংবাদিকরা অধ্যক্ষের উপর উচ্চবাচ্য করে চড়াও হয়। ওই সাংবাদিকরা বলেন যে সাংবাদিকদের ছেলে-মেয়ের পড়াশোনা করতে কোনো প্রতিষ্ঠানে টাকা দিতে হয় না। সংবাদে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ১৫-২০ হাজার টাকা আদায় করা হয়েছে এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন মিথ্যা ও বানোয়াট। এরূপ মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশের ফলে প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
অধ্যক্ষ
আব্দুল আওয়াল রতন
দেবের ছড়া কারিগরি স্কুল এন্ড বিএম কলেজ
মেলান্দহ, জামালপুর।