বাংলাদেশ টুডের সাংবাদিক সুলতান আলমের জানাজা সম্পন্ন

oplus_0

নিজস্ব সংবাদদাতা : বাংলাদেশ টুডে পত্রিকার জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাব জামালপুরের সদস্য সাংবাদিক এম সুলতান আলম গতকাল রাত আনুমানিক ১টা ৩০মিনিটের সময় ইন্তেকাল ফরমাইয়াছেন। (ইন্না—-রাজিউন) মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৫৭বছর। সাংবাদিক সুলতান আলম ১৯৬৮ সালে ১ জানুয়ারি পৌরসভার লাঙ্গলজোড়া এলাকায় এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করে। তিনি অত্র এলাকার মৃত জয়নাল আবেদীনের দ্বিতীয় ছেলে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রীসহ অনেক আত্মীয় স্বজন রেখে যান। গতকাল মঙ্গলবার ২৮ জানুয়ারি দুপুর ২টার দিকে শহরের লাঙ্গলজোড়া রেলগেইট জামে মসজিদ সংলগ্ন স্থানে তার জানাজা নামাজ সম্পন্ন হয়। জানাজা নামাজ পূর্বক মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি জামালপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন খাঁন, সরকারি জাহিদ সফির মহিলা কলেজের সাবেক অধক্ষ্য প্রফেসর মো. হারুন অর রশিদ, খনিজ ও জালানি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব রুবাইয়ের খান, মরহুমের ছোট ভাই হাফিজুর রহমান, জেলা বিএনপির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান আরমান, এলাকার মুরুব্বি আকরাম হোসেন খান তারা, জামালপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হাফিজ রায়হান সাদা, প্রেসক্লাব জামালপুরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুখলেছুর রহমান লিখন, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, জামালপুর অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের সভাপতি জাহাঙ্গীর সেলিম, সাংবাদিক কামাল হোসেন, ৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মমিনুর রহমান মমিন, সাংবাদিক আনোয়ারুল ইসলাম মিলন প্রমুখ।
আলোচনা সভায় মরহুম সাংবাদিক এম সুলতান আলমের দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতার পথচলার উপর সৃতিচারণ, মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এবং শোকতপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বক্তারা। উল্লেখ, সাংবাদিক সুলতান আলম দীর্ঘদিন যাবত লিভার ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে জামালপুর জেনারেল হাসপাতাল এবং ঢাকা শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে তার অবস্থা আশংঙ্কা জনক হওয়ায় ডাক্তার তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ প্রদান করেন। গতকাল রাত আনুমানিক ১টা ৩০ মিনিটের সময় তাহার নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল ফরমাইয়াছেন।জানাজা নামাজ পড়ান লাঙ্গলজোড়া রেলগেইট জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা আতিকুর রহমান নোমান।জানাজা নামাজ শেষে জামালপুর পৌর গোরস্থানে সাংবাদিক সুলতান আলমকে দাফন করা হয়।