দেওয়ানগঞ্জে সেনাবাহিনীর সদস্যকে হয়রানি শিকার

মশিউর রহমান টুটুল : জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা পারারামপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ ভাতখাওয়া এলাকায় সেনা সদস্যর সোহাগ মিয়ার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হাতি ভাঙ্গা ইউনিয়নের উত্তর কাঁঠাবিল জাকিউলের মেয়ে জান্নাতুল নাসরীনের সাথে বিবাহ হয়েছিল, বিবাহ বন্ধনটি ছিল জোরপূর্বক ষড়যন্ত্রের। এরপর থেকে উভয়ই কোন প্রকার যোগাযোগ ছিলনা। এই সূত্র ধরে জান্নাতুল নাসরীন প্রায় দুই বছর পূর্বের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ৪ জনকে আসামী করে বিজ্ঞ আদালতে ১১(গ) ও (খ) ৩০ ধারা একটি মামলা দায়ের করেন, সেনাবাহিনীর সদস্য সোহাগ মিয়া সহ পরিবারের উপর। এ বিষয় নিয়ে এলাকায় কয়েকবার স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ সালিশ বৈঠক বসেও সমাধান হয়নি। এ নিয়ে চলছে সেনাবাহিনীর সদস্য সোহাগ মিয়ার চাকরিচ্যুত করার ক্ষমতার লড়াই জান্নাতুল নাসরীন জনী এতে সেনা প্রধানসহ সকল দপ্তরে মামলার কপি নিয়ে দৌড়াচ্ছে, মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে সেনাবাহিনীর দপ্তরকে হেয় প্রতিপন্ন সম্মান হানি করছে। গত বৃহস্পতিবার ২৯ ফেব্র“য়ারী সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের কাছ থেকে জানাযায়, হাতিভাঙ্গা ইউনিয়নের কাজী আতিকুল ইসলামসহ একটি সংঘবদ্ধ চক্র সেনাবাহিনীর সদস্য সোহাগ মিয়ার বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লেগেছে। চক্রটি তিনদিকে অবস্থান নিয়েছে, জান্নাতুল নাসরীনের সংসার, উৎকোচ, চাকরিচ্যুত, এ বিষয় নিয়ে চলছে নানান গুঞ্জন, বিভিন্ন ভাবে হয়রানি শিকার সেনাবাহিনীর সদস্য সোহাগ মিয়া। আরোও জানাযায়,বাদী জান্নাতুল নাসরীন জনী বাবা-মা অবাধ্য হয়ে এসব কাজ করছে । তাছাড়া মেয়েটা অনেক ছেলের সাথে অবৈধ সম্পর্ক রয়েছে, এমন মন্তব্য উঠে এসেছে এলাকাবাসীর পক্ষ হতে। তাদের দাবি সঠিক তদন্ত করে দোষিদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দাবি জানান যেন ভবিষ্যতে আর কোন নারী এমন না করতে পারে। এ ঘটনার মামলা তদন্ত ভার দিয়েছে দেওয়ানগঞ্জ থানার অফিসার্স ইনচার্জ উপর।