মোহাম্মদ আলী : লুটপাট করতে নয়, বাড়ি গাড়ি করতেও নয়। দেশকে ভালোবাসি, দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে চাই। তাই নির্বাচনে এসেছি।
গত বৃহস্পতিবার, প্রতীক (কৈমাছ) বরাদ্দের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নির্বাচনে আসার লক্ষ্য উদ্দেশ্য সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে নিজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে গিয়ে উপরের কথাগুলো বলেছেন, বকশিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী, সাবেক ছাত্রনেতা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, মোঃ আবুল কালাম আজাদ।
তিনি আরও বলেন, দেশ ও সমাজের জন্য বৃহৎ আকারে কিছু করতে গেলে একটি বিশেষ পদ বা চেয়ারের প্রয়োজন হয়। তার জন্য প্রয়োজন জনগণের সমর্থন বা রায়। সেই রায় বা সমর্থন যাচাই করতে মাঠে নেমেছি। সারাও পাচ্ছি। আশা করছি বকশিগঞ্জবাসী এবার আমার সঙ্গেই থাকবেন, ইনশাআল্লাহ।
তার ব্যাপারে বকশিগঞ্জ উপজেলার বগারচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, আলহাজ্ব ওমর আল ফারুক বলেন, আবুল কালাম আজাদ ভাই একজন সৎ ও দেশপ্রেমিক। তিনি দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাঙলা ও শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বকশিগঞ্জে তার বিকল্প নেই।
আরেক আওয়ামী নেতা, বগারচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক, মেহেদী হাসান বাপ্পি বলেন, যোগ্যতা ও সততার দিক থেকে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে আবুল কালাম আজাদ এর সমকক্ষ নেই নেই। তাকে ভোট দিলে দুর্নীতি কমবে, উন্নয়ন বাড়বে। বন্ধ হবে চুরি। জনগণের জন্য বরাদ্দকৃত চাল গম কার্ড বীজ ও সার টাকা দিয়ে কিনতে হবে না। মানুষ তাদের প্রাপ্য ও অধিকার ঘরে বসেই পাবেন।
সাধারণ ভোটারদের প্রত্যাশা, যিনি তাদের বিপদে-আপদে পাশে থাকবেন, তাদের আমানতের খেয়ানত করবেন না, এমন প্রার্থীকেই ভোট দিবেন তারা।