অন্যদিকে, আরিফ গ্রামীণফোনে থেকেই নেতৃত্বদানের গুণে নিজেকে বিকশিত করেছেন। তার বিস্তৃতক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি এর আগে গ্রামীণফোনের ফাইন্যান্স বিভাগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বরত ছিলেন। বিরোধ নিষ্পত্তি ও ঝুঁকি হ্রাসের ক্ষেত্রে তার উদ্ভাবনী ও অনন্য কৌশল প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমে উল্লেখযোগ্য ও কার্যকর মাত্রা সংযোজন করেছে।’ অটো মাগনে রিসব্যাক বলেন, ‘শুধু বাংলাদেশ নয়, বৈশ্বিকভাবেও শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোনের সিএফও হিসেবে যোগদান করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। পুরো গ্রামীণফোন টিমের সাথে একযোগে কাজ করার মাধ্যমে সামগ্রিকভাবে গ্রামীণফোনের গ্রাহক ও অংশীদারদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার ক্ষেত্রকে বিস্তৃত করতে পারবো বলে প্রত্যাশা করছি আমি।’ মো. আরিফ উদ্দীন বলেন, ‘গ্রামীণফোনের চিফ রিস্ক অফিসার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরে আমি একইসঙ্গে সম্মানিত ও রোমাঞ্চিত। ক্রমশ পরিবর্তনশীল ও চ্যালেঞ্জিং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে নতুন এ দায়িত্ব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ও কৌশলগত লক্ষ্য বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার গুরুত্বের ওপর আলোকপাত করে। আমি আমার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের জন্য উদ্ভাবনী এবং কার্যকরী ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও কৌশল গ্রহণের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার ব্যাপারে আশাবাদী। পাশাপাশি, আমি গ্রামীণফোনের ম্যানেজমেন্ট টিমের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার এবং প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক সাফল্য ও স্থিতিশীল অবস্থা অর্জনে ভূমিকা রাখার ব্যাপারে আশাবাদী।’