গত ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ ইং তারিখে দৈনিক আজকের জামালপুর পত্রিকায় প্রকাশিত “ইসলামপুর বাজারের ব্যবসায়ী মুনুর বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের জমি বেদখলের অভিযোগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদটি আদো সত্য নয় সম্পূন্ন মিথ্যা, বানোয়াটি, ভিত্তিহীন এর কোন প্রকার সত্যতা নেই। জমি দখলের প্রশ্নই আসেনা। এ সম্পর্কে প্রতিবাদলীপিতে মুনু মিয়া বলেন, আসল সত্য হলো ইসলামপুর পৌর শহরের ২নং ওয়ার্ডের কিসমত জাল্লা মৌজার ৭.১২৫ ভূমির মধ্যে ৬.১২৫ শতাংশ ভূমি আলোচনা ও দলিল মূলে তিনলক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার মূল্য নির্ধারণে এক লক্ষ ষাট হাজার টাকার একটি বায়না পত্র দলিল হয়। পরবর্তী বাকী টাকা বুঝিয়া পাইয়া দলিল সম্পাদন করে দিতে দলিলের স্বাক্ষরকারী বিক্রেতা শাহীনসহ অন্যান্য সাক্ষীগন স্বাক্ষর দেন। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় উক্ত ভূমি ১৯৮০ সালের রেকর্ড না হওয়ায় এর কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি বিধায় আমি বায়না পত্রের টাকা ফেরত চাই। টাকা ফেরত না দিতে শীহনসহ অন্যান্যরা আমার বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ দিয়ে হয়রানী করছে। সংবাদে আরও বলা হয়েছে ক্রয়কৃত ১০ শতাংশ সাথে উক্ত ভূমি টাকার বিনিময়ে নামজারী/ জমা খারিজ করে নেয়। বায়নাপত্রের জমির কখনই নামজারী করার প্রশ্নই আসেনা রেকর্ডে না থাকলে ভূমি অফিস দিতে পারেনা। এ ঘটনায় শাহানা বেগমকে হুমকি ধামকি দেয়ার কোন প্রশ্নই আসেনা। ইসলামপুর থানায় যে অভিযোগটি করা হয়েছে তা ভিত্তিহীন, সত্য নয়। জোরপূর্বক জমি দখলে প্রশ্নই আসেনা। আমি শুধু আমার বায়নাপত্রের টাকা ফেরত চাচ্ছি। তাই সংশ্লিষ্ট সংবাদাতাকে ভুল তথ্য দিয়ে এ সংবাদ প্রচার করায় আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে প্রকাশিত সাংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করছি।
প্রতিবাদকারী
মোঃ নুরুজ্জামান ও মুনু
ইসলামপুর, জামালপুর।